পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রকস্টার হাসান কে নিয়ে "হাসান মাহমুদ" (ম্যাক্স হাসান)র শৈশব কৈশর গল্প।

ছবি
জানিনা আমার প্রান প্রিয় ব্যান্ড শিল্পী আর্ক এর হাসান ভাই কখনো জানবে কিনা,আমার শৈশব এবং কৈশর জীবনে তার গানের প্রভাব কতোটুকু জায়গা দখল করেছিলো,আজ জানাবো সেই অব্যাক্ত কিছু বাস্তব সত্য ঘটনা যা আজ আমি আমার প্রিয় পেইজ  মাধ্যমে,অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই পেইজের সমস্ত কলাকৌশলীদের,যার কারনে আমি আমার প্রিয় শিল্পী"হাসান কে"মনের গহীনে আমার সঙ্গীত ভূবনে লালন করে নিরবে ভালোবেসে যাই,আমি মিডল ক্লাস পরিবারের একজন অত্যান্ত"হাসান প্রেমী"ফ্যান,শুনুন তাহলে আমার কিছু হাসান ফ্যানের কান্ডকারখানা,প্রাইমারী স্কুলে যখন ক্লাস ফাইভে পড়ি তখনকার ঘটনা এটি,মাঝে মাঝে স্কুলে যে কামাই হতো মানে অনুপস্থিত থাকতাম প্রথম প্রথম স্যারেরা কিছু বলতো না আমাকে,কারন আমি ঐ স্কুলের হেডমাস্টারের ছেলে ছিলাম বিধায়,একদিন আমার এক বন্ধু আমার সাথে স্কুলে যাচ্ছিল ও স্কুলে চলে গেল আমি আমাদের পাড়ার একটি অডিও সিডি ক্যাসেটের দোকানের সামনে দাড়িয়ে রইলাম ১ ঘন্টা,দাড়িয়ে প্রিয় শিল্পী হাসানের গান শুনছিলাম(তখন জানিনা পরে জেনেছি উনি আর্ক ব্যান্ডের ভোকাল হাসান) এই কারনে আমি সেদিন ক্লাস মিস করলাম,তখন নাকি স্যার আমার বন্ধুকে আমার ব্যাপারে জ

কারবালা - হাসান (স্বাধীনতা ব্যান্ড) ২০০২

ছবি
ফিরে এলাম আরেকটি অ্যালবাম নিয়ে। যদিও এই অ্যালবাম সম্পর্কে বিশেষ কিছু বলার নেই। কারন এই অ্যালবামটি সম্পর্কে জানা নেই এমন কোন ব্যান্ড প্রেমী পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ জাগে মনে। অ্যালবাম পরিচিতিঃ ২০০২ আর্ক থেকে স্বাধীনতা ব্যান্ড গড়লেন হাসান ভাই বেশীরভাগ গানই হাসান ভাইয়ার লেখা ও সুরে, কারন এই অ্যালবামটিতে হাসান ভাইয়ার বাস্তব জীবন সৃতি নিয়েই সাজানো গোছানো ছিলো অ্যালবামটি। সাথে ছিলেন দক্ষ ও দুর্দান্ত মিউজিসিয়ান ফুয়াদ, তন্ময়, তিতি, সুমন। গানের শিরোনামঃ ১: কারবালা ২: প্রথম যখন ৩: একলা চলরে ৪: এত গান আজ ৫: সূর্য ছুয়ে বলি ৬: অপর্না ৭: সু প্রভাত ৮: ১ ২ ৩ ৯: তেপান্তরের গান ১০: মাটি Old Is Gold - Hasan Ark এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি অভিনন্দন। ফুল অ্যালবাম ডাউনলোড লিংক - ড্রপবক্স https://www.dropbox.com/s/5p0u1ieijj2yxjx/KARBALA-SADHINOTA.zip?dl=0 ফুল অ্যালবাম ডাউনলোড লিংক - গুগল https://drive.google.com/open?id=0B7zOwnVjpMjqX2lmMXBRdUJ1bUk

আমাদের প্রিয় আশিকুজ্জামান টুলু স্যার, যার কারনে পেয়েছিলাম প্রিয় হাসান ভাইকে।

ছবি
আমাদের প্রিয় আশিকুজ্জামান টুলু স্যার। স্রোতের বিপরীতে যে কজন মানুষ যুদ্ধ করে বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং জনপ্রিয় করেছেন তাদের অন্যতম টুলু স্যার। বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের যে ক’জন জীবন্ত কিংবদন্তী আছেন তাদের অন্যতম একজন মানুষ। যিনি সবসময় থেকেছেন প্রচার বিমুখ। কিন্তু প্রচার বিমুখ থাকলেও বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের সোনালী দিনগুলোর শ্রোতারা একটিবারও তাদের প্রিয় টুলু স্যার কে ভুলে যায়নি ও যাবেও না। আজকের বর্তমান প্রজন্মের শ্রোতাদের জন্য দুর্ভাগ্য যে তারা এই মানুষটির নতুন কোন সৃষ্টি পায়নি বললেই চলে আর আমাদের জন্য কষ্ট যে আমরা টুলু ভাইয়ের সেরা কিছু থেকে অনেকদিন ধরে বঞ্চিত।আশিকুজ্জামান টুলু’ স্যারের রক্তে গান মিশে আছে। কারন তাঁরবাবা দেশের প্রবীণ একজন সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব ওস্তাদ রইসউদ্দিন মুন্সী। যার কাছে গান শিখেছেন দেশের অনেক গুনি শিল্পীরা। তাইতো গানটা তাঁর হাতে ছিল ছেলেখেলা। অবলীলায় যে কোন কথায় চমৎকার সুর বসিয়ে তাকে একটি দুর্দান্ত গানে পরিণত করতে পারতেন টুলু স্যার দেশসেরা একজন কীবোর্ডিসট , সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক ও সঙ্গীতশিল্পী এই টুলু ভাই।  যিনি শুধু নিজে যত না ভালো গান গেয়েছেন তার চেয়